https://res.cloudinary.com/devat-channell/image/upload/v1663618772/fi08nfoq8jl2wezigkt1.jpg
https://res.cloudinary.com/devat-channell/image/upload/v1663618772/fi08nfoq8jl2wezigkt1.jpghttps://res.cloudinary.com/devat-channell/image/upload/v1663618773/lukr5d9qobcpvmdnl9kt.jpghttps://res.cloudinary.com/devat-channell/image/upload/v1663618775/xfvyor6su11gdscjl9s8.jpghttps://res.cloudinary.com/devat-channell/image/upload/v1663618776/eniq4oye0zmzeszwkora.jpg

গরুর টানা তেতুল কাঠের ঘানির কোল্ড প্রেস করা দেশি মাঘী সরিষার তেল

$330
In Stock: 100
Sold: 0
Online এ অনেকেই ১৮০-২২০ টাকায় মেশিনের ভাঙানো তেলকে গরুর ঘানি তেল বলতে পারে না কিন্তু কাঠের কোল্ড প্রেস করা ঘানি বলে বিক্রি করে।আপনি কি বিশ্বাস করেন মেশিনের তেল কোল্ড প্রেস করে হয়?কোন দিন সময় পেলে মেশিনের সরিষার তেল যেখানে ভাঙানো হয় গিয়ে দেখেবেন প্রচন্ড তাপমাত্রায় খৈইল পর্যন্ত কত উত্তপ্ত থাকে।। আপনার কম দামে পেয়ে অনেকে কিনেন ও।আমি যখন ৩৩০-৩৪০ টাকা চায় তখন অনেকেই যারা গরুর টানা তেতুল কাঠের ঘানি সম্পর্কে তেমন কিছুই জানেন না, কিংবা গ্রামে বাড়ি নয়, নতুবা কোন ঘানি দেখেন নি তারা আমাকে বাটপার ভাবেন।কিন্তু আপনাদের আমি সত্যি বিষয় আজকে স্পষ্ট করে দিতে চায়।আমার কাছে থেকে কিন্তু হবে তার কোনও মানে নেই কিন্তু সত্যিটা জানুন। **একটু সময় নিয়ে পড়বেন আপনারই উপকার হবে** গরুর ঘানিতে ১ মন অর্থাৎ ৪০ কেজিতে তেল উৎপাদন হয় ১১ থেকে সর্বোচ্চ ১৩ লিটার।আর মেশিনে তেল উৎপাদন হয় ১৬-১৭ লিটার।প্রায় সময়ই মেশিন মালিকেরা গরুর ঘানিতে থেকে খৈল,গাদ বা তলানি কিনে এনে তেল বের করে মেশিনের প্রচন্ড চাপ এবং তাপমাত্রায় উৎপাদন করে।। যারা কখনো তেলের মেশিনে গিয়েছেন তারা জানেন কিংবা আপনি কখনো সময় সুযোগ হলে মেশিনের তেল ভাঙানোর সময় এর খৈল এ হাত দিয়ে দেখবেন কি পরিমান গরম হয়।তাহলে আপনি কম তাপমাত্রার খাটি অর্গানিক তেল খাওয়ার আশায় তেল কিনলেন তাহলে লাভ কি হলো??????? এবার আসি দামের কথায়, ১ মন সরিষা আমাদের ক্রয় করতে হয় ৩৮০০ -৩৯০০ টাকায়।এবার বলবেন ১২-১৩ লিটার তেল হলে আমাদের লছ!! লাভ তাহলে কোথায়?!!কিন্তু না আমাদের লাভ হলো খৈল।গরু,মাছের খাবার এবং কৃষি ক্ষেত্রে খৈল এর কি চাহিদা কতটা! তাদের ১ মন অর্থাৎ ৪০ কেজিতে খৈল হয় প্রায় ২৪-২৫ কেজি খৈল হয়!৭৫-৮০ টাকা কেজি দরে প্রায় ১৯০০ টাকায় তারা খৈল বিক্রি করি। একটা গরুর টানা কাঠের ঘানিতে একদিনে ১৮-২০ কেজি সরিষা ভাঙানো যায়।১ মন বা ৪০ কেজি সরিষা ভাঙানো যায় ২ দিনে অর্থাৎ তাদের ১ মন সরিষা ভাঙাতে ২ দিন লাগে। ১২ লিটার তেল গড়ে ৩৬০০ টাকায় বিক্রি হয়,তাহলে ভাববেন ১ মনে মাত্র ২০০ টাকা লছ করে আমরা চলি কিভাবে? নাহ খৈল বিক্রি করে আমাদের গড়ে প্রতিদিন ৬০০ টাকার মত লাভ থাকে।আর তেল এর গাদ অর্থাৎ যেটা তলানিতে পড়ে সেটা তারা মেশিনে যারা তেল উৎপাদন করে অর্থাৎ মিল মালিকদের কাছে অনেক দামে বিক্রি করে। অর্থাৎ ৩৮০০-৩৯০০ টাকায় সরিষা কিনে ১২-১৩ লিটার তেল উৎপাদ করতে খৈল বাদে ৩০০ টাকা খরচই পড়ে যায়। তাহলে আপনারা যারা ১৮০-২২০ টাকায় গরুর টানা কাঠের ঘানি তেল কিনেন তারা কি আসলেই গরুর টানা ঘানি তেল পান?? আমরা ৩৩০ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকি কারন গ্রাম থেকে শহরে নিয়ে, নতুন বোতল কিনে আপনার ঠিকানায় কুরিয়ার সার্ভিস এ পাঠানো এগুলো কম খরচ আর কষ্ট সাধ্য নয়।খাঁটি অর্গানিক তেল খাবেন।আমাদের কষ্টের দাম দিবেন না?? যেখানে ডাক্তার জাহাঙ্গীর আলমের ভাষায় বিষ সয়াবিন তেলের দাম ১৮০-২০০ টাকা লিটার!!!তেলের দাম কমার কোন ভাবই দেখছি না।বর্তমানে দেশি মাঘী সরিষা ৩৮৫০ টাকা মন কিনতে হচ্ছে।সামনে কি হবে একমাত্র আল্লাহ জানে। তাহলে কম দামে কাঠের ঘানি বলে মেশিনের তেল যে খান তারা কি আসলেই কোল্ড প্রেস করা তেল খান নাকি সয়াবিনের মামাতো ভাই খান??? অনেক সময় ধরে লিখলাম আপনি ও কষ্ট করে পড়লেন। আমার কাছে তেল নিতে হবে তার কোন কারন নেয়।সত্যি টা জানলেন। ভালো থাকবেন। আমার জন্য দোয়া করবেন প্লিজ
*****গরুর টানা কাঠের ঘাণিতে উৎপাদিত দেশী সরিষার তেল ব্যবহারে .........উপকারিতা : ........ ★★গ্যাষ্ট্রিক দূর হয় । অর্থাৎ ঔষধ খেতে হয়না । ★★ রান্নায় অর্ধেক কম লাগে। ★★ আব্বু-আম্মু, দাদা- দাদু, নানা - নানির সহ সকলের হাঁড়ের জয়েন্ট ও গাঁড় এবং শরীরের ব্যাথা হালকা মালিশে কুপোকাত/ সেরে যায়। ব্যাবহার করেই দেখুন। ১) দেশী জাতের সরিষা দিয়ে গরুর টানা কাঠের ঘাণিতে ১০-১২ লিটার উৎপাদনে তৈল অধিক হীটে জ্বলেনা। (একমণ সরিষার মাত্র ১০-১২ লিটার তেল হয়) কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের মহা ঔষধী গুণাবলী ওমেগা-৩ যথেষ্ট থাকে, এজন্য হার্টের অনেক উপকারী। ২) নিয়মিত রান্না, নাস্তায়,ও বিভিন্ন ভাবে খাওয়ার কারণে এটির ব্যাবহারে গ্যাষ্ট্রিক দূর হয়। গ্যস্ট্রিক এর ঔষধ আর খেতে হয় না। ( পরিক্ষিত) ৩) প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে। ৪) এটির উপযুক্ত প্রয়োগে ঠান্ডা,কাঁশি ও সর্দি দূর হয়। ৫) দূর্ঘটনা জনিত ত্বকের ( মাংসের নয়) ক্ষতস্হানে যথাযত প্রয়োগে দ্রুত ভালো ফল পাওয়া যায়। ৬) এটির ব্যাবহারে দাদ, খুশকির চুলকানি সহ বহু চর্ম রোগ ভালো হয়। ৭) জিহ্বা ও ঠোঁটের ক্ষত/ফোসকা পড়ার ব্যাথা তাৎক্ষণিক কমায়, এবং ৪-৭ দিনে ক্ষত সারে। ৮) এতে অনেক সুক্ষ সুক্ষ বেনিফিট আছে।এই তেলে মনু আন চ্যাচরেটেড চর্বি রয়েছে, যাহা বাজে চর্বি এল ডি এল কমায়, ভালো চর্বি এস ডি এল কে বাড়ায়। এই পক্রিয়ার মাধ্যমে আল্টিমেটলি 💓 হৃদ যন্ত্র ও এর সিস্টেমকে ভালো রাখে। ৯) এটির মধ্যে জীবাণু ও ছত্রাক প্রতিরোধ কার্যকর রথকার্যকলাপ রয়েছে। মুখে খাওয়া হোক বা ত্বকে লাগানো হোক এটি ব্যাবহার করলে এই উপকার গুলো পাওয়া যায়। ১০) অনেক সময় মধু ও সরিষার তেল ১:১ মিশিয়ে দৈনন্দিন মুখে কুলি করলে মুখের ব্যাক্টরিয়া কমিয়ে দেয়। ১১) ত্বকের সু-স্বাস্হের জন্য এই তেলের ব্যাবহারে প্রচুর ভিটামিন- ই পাওয়া যায়। যেটি ত্বকের স্বাস্হোর ভালো রাখে। আবার আল্ট্রো বায়ালেড রে- এর মাধ্যমে ত্বকের যে ক্ষতি হয় যার কারণে রিংকেল হয়/ চামড়ায় ভাঁজ পড়ে, সে গুলো থেকে ও প্রতিরোধ করে এবং ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। ১২) এই সরিষার তেল চুলের স্বাস্হ্যকে ভালো রাখে। এটিতে ওমেগা-৩ রয়েছে, চুল লম্বা এবং ঘণ করতে সাহায্য করে। চুলে ব্যাবহারের জন্য ৩-৫ দিন রোদে শুকালে কার্যকারিতা অনেক গুণ বাড়ে। ***নিজের অনুসন্ধান: এমন ও অনেক আছেন যারা নিয়মিত মাথায় ও চুলে সরিষার তেল মাখেন ছোট বেলা থেকেই, তাঁদের চুল কখনো সাদা হয়নি ,ঝরে ও পড়েনি। ১৩) এই ধরনের তেল দিয়ে ওয়েল ম্যাসাজ করলে মাথার তালুতে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, অনেক সময় মাথা ব্যাথা সারে। এবং মাথার তালুর জন্য ভালো। ১৪) দাঁতের মাড়ির স্বাস্হ্যকে ভালো রাখে। ভারতে পরিক্ষায় দেখা গিয়েছে, সরিষার তেল ও একটু লবন মিশিয়ে যদি দাঁতের মাড়িতে হালকা ম্যাসাজ দেওয়া হয়,মাড়ি আরো স্বাস্হ্যবান হয় । ১৫) এই সরিষার তেল প্রদাহজনিত ব্যাথা কমায়। সরিষার তেল দিয়ে যদি হাঁড়জোড় এর উপর হালকা ম্যাসাজ দেওয়া হয় তবে দেখা যায় যে,এই ব্যাথাগুলো কমে যায়।এটাতে সেলেনিয়াম নামক পদার্থ আছে,যাহা ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে। ১৬) এই তেল পরিবেশ উপযোগী ও পরিবেশ বান্ধব। কারণ,এই তেল ভেজিটেবল ওয়েল, ভেজিটেবল সোর্স থেকেই উৎপাদন হচ্ছে। ১৭) এটি শরীরকে রিলাক্স করে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় ও ক্ষত কমায়, শরীরের মাংসপেশী ব্যাথা দূর করে। ১৮) এই প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত দেশী সরিষার তেল পাতলা, আঠাঁলো হয়না। শরীর কালো হয় না এবং জামায় অতিরিক্ত ময়লা হয়না। ১৯) ইহাতে লাইনোলেনিক এসিড থাকে,যা আমাদের শরীরে ক্যান্সারের কোষ জন্ম হতে দেয় না। বিশেষ করে স্টোমাক ও ক্লোন ক্যান্সার। ২০) সরিষার তেল গায়ে ম্যাসেজিং করলে রক্ত প্রবাহ অনেকখানি বেড়ে গিয়ে প্রতিটা অংঙ্গে রক্ত প্রবাহ ঠিক ঠাক হবে, তা আমাদের অংঙ্গে অনেক বেশি ফুর্তি লাগবে বা কর্ম ছণ্ঞল লাগবে নিজেদের কে। ২১) সর্দি কাশি তে বাচ্চা দের মধ্যে অনেক কাজে লাগে রসুন+ তেল। একটু রসুন থেঁতলে নিয়ে পরিমাপ মতো তেল দিয়ে বুকে পিঠে মালিশ করলে অনেক কাজে দেয়। এই তেল ব্যাবহারে কোলেস্টেরল লেবেল টা ঠিক থাকে। টি জি র লেভেলটা ও ঠিক থাকে। এছাড়া,গ্যাস্ট্রিক সমস্যা, হার্টের সমস্যা,কিডনির সমস্যা, সেটিও কিন্তু হয়না। ২২) সরিষার তেল ত্বকের জন্য ও অনেক, অনেক ভালো। শুনলে অবাক হবেন, এই তেলে প্রাকৃতিক সানক্রীম হিসাবে কাজে দেয়। এমনকি টেনশন কে রিমোভ করতে কাজে দেয়। যে কোন ইনফেকশন কমায়। ২৩)চুলের ক্ষেত্রে ভীষণ কাজে দেয়, চুলের গ্রোথ অনেক বাড়িয়ে দেয়, এমনকি স্কাল্পে ইনফেকশন থাকলে তাও কমিয়ে দেয়। এতে ওমেগা-৩ ফ্যাট এসিড ও ওমেগা-৬ ফ্যাট এসিড থাকে,যেটা ডিপ্রেশান কে ও কমাতে পারে। জয়েন্ট এর ব্যাথা ও কমাতে পারে। ২৪) মাথায় ভীষণ ব্যাথা হচ্ছে, সরিষার তেল, তাও কমাতে পারে। ২৫) তলপেটে ব্যাথার ক্ষেত্রে নাভীতে সহ উপযুক্ত ব্যাবহারে ভালো উপকার দেয়। ২৬)গরুর ঘাণির দেশী সরিষার তেল উচ্চ মাত্রায় রান্না করলেও খাদ্য গুণাগুণ নষ্ট কম হয়, কারণ এটা হিড প্রসেস উৎপাদনের নয়। ২৭) ব্রেনের ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ করে,ব্রেনের পাওয়ার বাড়াতে কাজে দেয়। মনোসংযোগ ওস্মৃতি শক্তি বেড়ে যায়। ২৮) শ্বাসকষ্ট কমাতে গরুর ঘাণির সরিষার তেল এর বিকল্প নাই। ২৯) হজম শক্তি বাড়ায়। ৩০) ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে। ৩১) সর্দিতে নাক বন্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে, নাকের ছিদ্রে আঙ্গুল দিয়ে লাগালে এক মিনিটের মধ্যেই শ্বাস প্রশ্বাস ক্লিয়ার হয়, এবং ৩-৫ দিন লাগালে সর্দি সেরে যায়। ৩২) সকল প্রকার রান্নায় সয়াবিন সহ অন্যান্য তেল এর তুলনায় অর্ধেক কম লাগে, তাই খরচের বাজেট বাড়েনা। ৩৩) গর্ভবতী মা, শিশুদের দুধ পান করানো মা, বাড়ন্ত শিশু কিশোর ও কিশোরীদের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে তেল খাওয়ার উপর অধিক গুরুত্ব দেন পূষ্টিবিদেরা। খবর BBC নিউজ বাংলা, ৩ রা জুন ২০২২